টি-র্শাট ডিজাইন কি? এর ব্যবহার ও কিভাবে ডিজাইন করা হয়।

কোন স্বচ্ছ টি-শার্টে নিজের পছন্দের ছবি, লোগো অথবা কোন শব্দ বা বাক্য ব্যবহার করে স্ক্রিন প্রিন্ট, তাপ স্থানান্তর, রং দিয়ে তৈরী করাকে টি-শার্ট ডিজাইন বলে। বর্তমানে নারী পুরুষ এর আধুনিক ফ্যাশনে টি-শার্ট ডিজাইনের  জটিল ভূমিকা রয়েছে। এটি আজ সর্বজনীন ভাবে পরা পোশাক গুলোর মধ্যে একটি। সস্তা, স্বাস্থকর এবং আরামদায়ক বলে সব শ্রেনীর মানুয়ের কাছে মৌলিক পোশাক আইটেম হয়ে উঠেছে।

কিভাবে টি-শার্ট ডিজাইন করা হয়।

নিছে কিছু জনপ্রিয় টি-শার্ট ডিজাইন এর পদ্ধতি উল্লেখ করা হলোঃ-

  • স্ক্রিন প্রিন্টিং

  • ডাই-সাবরিমেশন

  • ভিনাইরহিট-ট্রান্সফার

  • হিট প্রেসিং

  • প্লাস্টিসল স্থানান্তর

  • কম্পিউটার-এডেড ডিজাইন

ডিজাইন করা টি-শার্ট এর ব্যবহার।

টি-শার্ট এর ব্যবহার ১৯২০ সাল থেকে শুরু হয়। এটি টেকশই ও বহুমুখী পোশাক। এই পোশাক বাহিরে ও অন্তবাস হিসাবে ব্যবহার করা যায়। টি-শার্ট শিশু থেকে বয়োজ্যেষ্ঠ পর্যন্ত যে কোন আকারের যে কোন ব্যাক্তির সাথে মানানসই। প্রিন্ট করা টি-শার্ট রাজনৈতিক স্লোগান, হাস্যরশ, শিল্প, খেলাধুলা সেই সাথে বিখ্যাত ব্যাক্তি ও স্থান দিয়ে ডিজাইন করে ইভেন্ট গুলোর সস্তা প্রচার করা যায়।

ডিজিটাল মার্কেটিং এ টি-শার্ট ডিজাইন হোক আয়ের উৎস।

ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে টি-শার্ট ডিজাইন করে অনলাইনে ব্যবসা করে খুব সহজে অর্থ আয় করা যায়। ডিজিটাল প্লাটফর্ম ব্যবহার করে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠিত কোম্পানীর টি-শার্ট ডিজাইন এর সেম্পল তৈরি করে ঘরে বসে উপাজন সম্ভব। এ ছাড়া অনলাইনে বিভিন্ন বায়ারের মাধ্যমে টি-র্শাট ডিজাইন করার অনেক কাজ পাওয়া যায়।

টি-শার্ট ডিজাইনারের চাহিদা বাড়ার কারণঃ

বর্তমান বিশ্বে টি-শার্ট এর চাহিদা দিন দিন ব্যাপক হারে বাড়ছে। তার মধ্যে ডিজাইন করা টি-শার্ট এর চাহিদা ব্যাপক। বিভিন্ন রাজনৈতিক প্রচার, হাস্যরশ দিয়ে টি-শার্ট ডিজাইন করা হয়, যার ফলে এটি বিজ্ঞাপন দেওয়ার অবকাঠামোতে তৈরি হয়েছে। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠিত কোম্পানী এই প্রচার কাজে লাগিয়ে জনগনের চাহিদা মোতাবেক ডিজাইন তৈরির জন্য ডিজাইনার নিযুক্ত করছে। ফলে দিন দিন টি-শার্ট ডিজাইনারের চাহিদা বাড়াছে।

টি-শার্ট ডিজাইন করার কিছু ফ্রি অনলাইন টুলঃ

নিছে কিছু জনপ্রিয় টি-শার্ট ডিজাইন এর অনলাইন টুল উল্লেখ করা হলোঃ-