সুনির্দিষ্ট কোন বিষয়বস্তু নিয়ে ওয়েব সাইট এ লেখা-লেখি কে কনটেন্ট রাইটিং বলে । যেমনঃ Stories, Personal reviews, Blog article, Product promotional review  ইত্যাদি

কনটেন্ট এর বিষয়ঃ

  • Audio Content    : ভয়েজ বা শব্দের মাধ্যমে কনটেন্ট তৈরী করাকে Audio Content বলে।
  • Video Content    : ভিডিওর মাধ্যমে কনটেন্ট তৈরী করাকে Video Content বলে।
  • Text Content       : লিখনীর মাধ্যমে যে কনটেন্টগুলো তৈরী করা হয়, তাকে Text Content বলে।
  • Image Content   : ছবি এডিটিং এর মাধ্যমে কনটেন্ট তৈরী করাকে Image Content বলে।

 

কনটেন্ট রাইটিং এর প্রকারভেদঃ

ইন্টারনেটের মধ্যে প্রচুর প্লাটফর্ম রয়েছে, যেগুলোতে আলাদা আলাদা রকমের কনটেন্টগুলোকে  প্রচার করা হয়। যেমনঃ

>Blogging– এখানে কিছু বিশেষ বিষয়ে আর্টিকেল লেখা উপস্থাপণ করা হয় । সেটা লং বা শর্ট আর্টিকেল ও হতে পারে।

>Social Media – এখানে কোন কোম্পাণীর Product, Content বা Services প্রচারের লক্ষে ছোট ছোট মজার ও আর্কষণীয় কনটেন্ট রাইটিং করে উপস্থাপণ করা হয় ।

>Copy Writing – এখানে কোন কোম্পাণীর Product এর গুনগত মান সম্পর্কে জনসচেতনতা বাড়ানোর জন্য কাজ করা হয়।

>Expert Writing – এখানে কিছু বিশেষ বিষয়ে লেখা আর্টিকেলের উপর রিচার্স করে কনটেন্ট উপস্থাপণ করা হয়।

>News/Journalistic Writing  – এখানে বিভিন্ন দেশের নিউজপোর্টাল গুলো কনটেন্ট আকারে উপস্থাপণ করা হয়।

>Creative Writing – এখানে আর্টিকেলগুলো ক্রিয়েটিভ রাইটিং এর মাধ্যমে উপস্থাপণ করা হয়। যেমনঃ Noble writing, Short writing, Scripts writing, Screenplay, Fiction ইত্যাদি  কনটেন্ট রাইটিং।

কনটেন্ট রাইটার কিভাবে হবো ?

কনটেন্ট রাইটার হতে বিশেষ কোন কোর্স করা লাগে না। আপনি যদি লেখা লেখি পছন্দ করেন বা পড়তে ভালোবাসেন, তাহলে কনটেন্ট রাইটিং করতে আপনাকে আর কেউ আটকাতে পারবেনা। আপনি যদি একজন দক্ষ কনটেন্ট রাইটার হতে চান বা ইন্টারনেটের / অনলাইনের মাধ্যমে আয় করতে মনে মনে  ইচ্ছা পোষণ করছেন তাহলে , আজ হতে নজর দিন নিচের বিষয়গুলোর উপরঃ

  • প্রথমে একটি Niche (বিষয় জ্ঞান) বাছাই করুন। তার উপর ভালো ভালো তথ্য লিখে কনটেন্ট আকারে Audience এর নিকট পাবলিশ করুন।
  • নিজের পছন্দ অনুযায়ী টপিক খুঁজে বের করে কনটেন্ট  তৈরী করুন।
  • বিভিন্ন ব্লগ সাইটগুলো  প্রদর্শন ও রিচার্স করুন।
  • লিখনির নতুন নতুন কৈাশল অবলম্বন করুন, এর মাধ্যমে ক্রিয়েটিভ রাইটিং আপনার শেখা হয়ে যাবে।
  • ইউটিউবের বিভিন্ন কনন্টেট ভিডিওগুলো দেখে নিজের রাইটিং স্কিল বাড়াতে পারেন।
  • প্রতিদিন কিছু না কিছু লিখার অভ্যাস গড়ে তুলুন। এতে লিখার ভূলগুলো শুধড়ে যাবে।
  • বিভিন্ন ব্লগ সাইটে প্রবেশ করে পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন।
  • ফ্রী ব্লগসাইটে নিজের একটি ব্লগ তৈরী করুন।
  • কনন্টেট এর ভাষায় শব্দের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করুন , যাতে Audience এর বোধগম্য হয়।
  • সম্পূর্ন সঠিক বিষয় রিচার্স করে তথ্যবহুল কনন্টেট Audience কে পাবলিশ করুন।

আর এভাবেই কিছু সাধারণ বিষয়গুলো নজর দিয়ে আপনার পক্ষে একজন অসাধারণ কনটেন্ট রাইটার হয়ে যাওয়া সম্ভব ।